সাধারণ জ্ঞান

বাংলাশে বিষয়বলি

  • বাংলার সবচেয়ে প্রাচীন জনপদের নাম কি - পুন্ড্র
  • বাংলাদেশে বর্তমানে সর্বাধিক পরিমাণ পণ্য আমদানি করে কোন দেশ- চীন
  • বাংলাদেশের সরকারি EPZ কয়টি - আটটি
  • বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং শুরু করে কে - ডাচ-বাংলা ব্যাংক
  • বাংলাদেশে চিনামাটির সন্ধান পাওয়া গেছে কোথায়- বিজয়পুর
  • বাংলাদেশের উন্নয়নের চাবিকাঠি কি - পোশাক শিল্প
  • বাংলাদেশে সর্বাধিক মুনাফা অর্জনকারীর জন্য কি -তৈরি পোশাক
  • বাংলাদেশের বীজ উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠানের নাম কি- BADC
  • কাঠারি ভোগ চাল উৎপাদনে বিখ্যাত জায়গা কোনটি- দিনাজপুর
  • ইবনে বতুতা কোন শতকে বাংলাদেশে আসেন - চতুর্দশ
  • কোন পর্যটক সোনারগাঁও আছেন- ইবনে বতুতা
  • কোন গোষ্ঠী থেকে বাঙালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে ওঠে - অস্ট্রিক
  • আর্যদের ধর্মগ্রন্থের নাম কি- বেদ
  • সমতট বলতে বাংলাদেশের কোন অংশকে বোঝানো হয়েছে - কুমিল্লা ও নোয়াখালী
  • প্রাচীন বাংলার পুন্ড্র নামটি ছিল একটি- জনপদ
  • ভারতের ইতিহাসের স্বর্ণের যুগ হিসেবে পরিচিত কোন যুগ- গুপ্ত যুগ
  • পাল বংশের অন্যতম এবং একমাত্র নির্দেশন কি- চর্যাপদ
  • বর্তমান বৃহত্তর ঢাকা জেলা প্রাচীনকালে কোন জনপদ গড়ে উঠেছিল -বঙ্গ
  • প্রাচীন বাংলার কোন অঞ্চলটি পূর্ব অংশে অবস্থিত ছিল -হরিকেল
  • বগুড়া প্রাচীন বাংলার কোন জনপদের অন্তর্ভুক্ত ছিল- পুন্ড্র
  • আমলে বিখ্যাত পন্ডিত কে ছিলেন- অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান
  • মুহম্মদ ঘুরি পৃথিরাজ চৌহানে মধ্যে প্রথম তুরাইনের যুদ্ধ হয় কত সালে-১১৯১ সালে
  • লাখ বক্স লক্ষ্যদাতা হিসেবে পরিচিত- কুতুবুদ্দিন আইবেক
  • প্রথম তামার মুদ্রা প্রচলন করেন কে- মোহাম্মদ বিন তুঘলক
  • রাজধানী দিল্লি হিসেবে দেবগিরিতে স্থানান্তর করেন কে- মোহাম্মদ বিন
  • তুঘলক প্রথম পানি যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়- ১৫২৬ সালে
  • মুক্তিযুদ্ধকালীন জাতিসংঘের মহাসচিব কে ছিলেন-উথান
  • দ্বিতীয় পানি যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয় -১৫৫৬ সালে
  • আগ্রা ও দিল্লির মধ্যবর্তী যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত -পানিপথ
  • ১৫৫৬ সালে বাংলাদেশের গৌড় জয় করে জান্নাতাবাদ নাম দেন কে -সম্রাট আকবর
  • বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণ সংবিধানের কোন তফসিলে বর্ণিত হয়েছে-৫ম
  • ঘোড়ার ডাকে প্রচলন, দাম-মুদ্রার প্রচলন করেন কে- শূর শাসক
  • বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ চালু করেন কে- সম্রাট আকবর
  • মুঘল আমলে বাংলার রাজধানী কোথায় ছিল- ঢাকা ও সোনারগাঁও
  • ভূঁইয়াদের নেতা ঈসা খানের রাজধানী ছিল কোথায়- সোনারগাঁও
  • বাংলার প্রথম স্বাধীন রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেন কে- মুর্শিদ খুলি খান
  • মীরজাফর জগৎশ্রেষ্ঠ, উর্মিচাদ কৃষ্ণচন্দ্র ঘসেটি বেগম কে ছিলেন- পলাশের যুদ্ধের বিশ্বাস ঘাতক 
  • দিল্লী কুতুব মিনারের নির্মাতা কে- কুতুবুদ্দিন আইবেক
  • দিল্লি সালতানাতের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা কে - সামসুদ্দিন ইলতুৎমিস
  • তুঘলক সম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে -গিয়াস উদ্দিন তুঘলক
  • লোদী বংশের সর্বশেষ সুলতান কে- ইব্রাহিম লোদী
  • সম্রাট আকবরের অর্থমন্ত্রী কে ছিলেন -রাজা টোডর
  • কুবুলিয়াত ও পাট্টা প্রথার পরিবর্তন কি -শূর শাসক শেরশাহ
  • আলীবর্দী খানের বড় মেয়ের নাম কি -ঘসেটি বেগম
  • মুক্ত গণমাধ্যম সূচক ২০২২ এ বাংলাদেশের অবস্থান কততম -১৬২ তম 
  • কোন যুদ্ধের মাধ্যমে ভারতের মোগল সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছিল- পানিপথের প্রথম যুদ্ধ
  •  প্রথম পানিপথের যুদ্ধ কখন হয় -১৫৬২ খ্রিস্টাব্দে 
  • কোন খ্রিস্টাব্দে দিল্লির সুলতানি শাসনের অবসান হয়- ১৫২৬ 
  • বাবর দিল্লির সিংহাসন অধিকার করে- ১৫২৬ সালের 
  • ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে পানিপথের প্রথম যুদ্ধে বাবর কাকে পরাজিত করেন- ইব্রাহিম লোদী 
  • ভারতের কোন যুদ্ধে প্রথম কামানের ব্যবহার হয় -পানিপথের প্রথম যুদ্ধ 
  • পানিপথ অবস্থিত দিল্লির অদূরে পানিপথের যুদ্ধ হয়েছিল কোন নদীর তীরে- যমুনা
  •  পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ কোন সালে সংঘটিত হয়- ১৫৫৬ 
  • পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ কার কার মধ্যে সংঘটিত হয়- আকবর ও হিমু
  •  পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ -১৭৬১ সালে 
  • কোন যুদ্ধে আকবর দিল্লি জয় করেন- পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ
  •  তৃতীয় পানিপথের যুদ্ধে কে কাকে পরাজিত করেন- আহম্মদ শাহ আবদালী মারাঠাদিগকে 
  • মারাঠা শাসকের উপাধি ছিল- পেশোয়া 
  • ভারতবর্ষে মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে- বাবর সম্রাট শাহজাহান
  •  মুঘল বংশের কত তম শাসক- পঞ্চম 
  • মুঘল শাসন আমলে  সঠিক ক্রম আছে- বাবর, হুমায়ুন, আকবর, জাহাঙ্গীর 
  • মুঘল সম্রাট আকবরের পিতামহ কে ছিলেন- বাবর 
  • মুঘল সম্রাট বাবর এর পিতার নাম কি- জহির উদ্দিন 
  • বাবর শব্দের অর্থ কি বাঘ 
  • সম্রাট বাবর এর পিতৃ রাজ্যের নাম ছিল- ফারগানা 
  • মুঘল সম্রাটদের মধ্যে কে প্রথম আত্মজীবনী লিখেছিলেন- বাবর 
  • ‘তুযুক ই-বাবুরী” গ্রন্থটি কোন ভাষায় রচিত-তুর্কি
  •  বাবরি মসজিদ ভারতের কোন প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল- উত্তরপ্রদেশে 
  • কোন তারিখে বাবরি মসজিদ ধ্বংস করা হয় - ৬ ডিসেম্বর ১৯৯২

মেট্রোরেল সর্ম্পকে সাধারণ জ্ঞান

  • ঢাকা মেট্রোরেলের ব্যবস্থাকে কী  বলা হয়?-উত্তরঃ ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট
  • মেট্রোরেলের পরিচালনা  ব্যবস্থার নাম কী?- কমিউনিকেশন বেজড ট্রেন কেন্টোল সিস্টেম
  • ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ উদ্বোধন করা হয় কবে?-২৬ জুন ২০১৬
  • প্রথম দফায়  ঢাকা মেট্রোরেল েবা এমআরটি-৬ লাইনেরর দৈর্ঘ্য কত ছিল? -২০.১০ কিলোমিটার
  • ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের বর্তমান দৈর্ঘ্য কত?-২১.২৬ কিলোমিটার
  • ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের নাম কি?- ঢাকা ম্যাস ট্রানজিন কোম্পানি লিমিটেড।

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান

অবস্থানঃ এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে বাংলাদেশের অবস্থান। ২৬° ৩৮' উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২০° ৩৪' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮° ০১' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ থেকে ৯২° ৪১' পূর্ব দ্রাঘিমা রেকার মধ্যে অবস্থিত। বাংলাদেশের মাঝখান দিয়ে কর্কট ক্রান্তি রেখা( ২০° ৫' উত্তর অক্ষরেখা অতিক্রম করেছে।
আয়তনঃ বাংলাদেশের আয়তন ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার বা ৫৬ হাজার ৯৭৭ বর্গমাইল। আয়তনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৯০ তম।

বাংলাদেশের মানচিত্র

বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার দেওয়ানি লাভের পর রবার্ট ক্লাইভ ব্রিটিশ ভূগোলবিদ জেমস রেনেল কে সমগ্র বাংলার ম্যাপ প্রস্তুত করার নির্দেশ দেন। রেনেল বাংলার বিস্তৃত অঞ্চলের জরিপ করেন এবং 1779 খ্রিস্টাব্দে প্রকাশ করেন বঙ্গদেশের মানচিত্র।

বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী

ভারতের রাজ্য পাঁচটি। যথা আসাম মিজোরাম ত্রিপুরা মেঘালয় এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য গুলোর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের সাথে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সীমানা রয়েছে সিরাজের মোট 32 টি জেলা বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত।
মিয়ানমারের প্রদেশ দুটি যথা চীন এবং রাখাইন
বাংলাদেশের মোট সীমান্তবর্তী জেলা 32 টি। ভারত মিয়ানমার উভয় দেশের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের একমাত্র জেলা রাঙ্গামাটি।
ভারতের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের জেলা ৩০টি। যথাঃ
চট্টগ্রাম-চট্টগ্রাম ,রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ,ফেনী, কুমিল্লা ,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
রাজশাহী-রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ,জয়পুরহাট ,নওগাঁ।
রংপুর-কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, পঞ্চগড়, নীলফামারী, ঠাকুরগাঁ, দিনাজপুর।
খুলনা-সাতক্ষীরা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা।
সিলেট-সিলেট ,সুনামগঞ্জ ,হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার।
ময়মনসিংহ-ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা, শেরপুর।
মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের জেলা তিনটি।-যথাঃ- রাঙ্গামাটি , বান্দরবান ও কক্সবাজার।

বাংলাদেশের বিভাগ

স্বাধীনতা লগ্নে বাংলাদেশের চারটি বিভাগ ছিল যথা ঢাকা-চট্টগ্রাম রাজশাহী ও খুলনা। পরবর্তীতে আরও চারটি নতুন বিভাগ সৃষ্টি করা হলে বিভাগের সংখ্যা দাঁড়ায় আটটি। নবীনতম (৮ম) বিভাগ ময়মনসিংহ সৃষ্টি করা হয় ২০১৫ সালে।

বাংলাদেশের জেলা

স্বাধীনতা লগ্নে বাংলাদেশের ১৯ টি জেলা ছিল যথা ঢাকা ময়মনসিংহ টাঙ্গাইল ফরিদপুর কুমিল্লা চট্টগ্রাম পার্বত্য চট্টগ্রাম সিলেট নোয়াখালী রাজশাহী রংপুর বোগড়া দিনাজপুর পাবনা কুষ্টিয়া যশোর খুলনা পটুয়াখালী এবং বরিশাল। ১৯৭৮ সালের ২০ তম জেলা জামালপুর প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৪ সালে বৃহত্তম বৃষ্টি জেলাকে ভেঙ্গে সর্বমোট ৬৪ টি জেলায় উন্নতি করা হয়। বাংলাদেশের প্রস্তাবিত ৬৫ তম জেলা ভৈরব।

বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি

ভূপ্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ
(ক) টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহ (খ) প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ (গ) সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি

টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহ

বাংলাদেশের মোট ভূমির প্রায় ১২ শতাংশ এলাকা নিয়ে টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহ গঠিত।টারশিয়ারি যুগে হিমালয় পাহাড় উত্থিত হওয়ার সময় এই সকল পাহাড় সৃষ্টি হয়েছে । এই অঞ্চল বাংলাদেশের তিনটি ভূ-প্রাকৃতিক অঞ্চলের মধ্যে প্রাচীনতম।পাহাড়সমূহ ভাঁজ বা ভঙ্গিল পর্বত শ্রেণীর। পাহাড়গুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথাঃ-

(ক) দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চল
রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ,কক্সবাজার, চট্টগ্রাম অঞ্চল অবস্থিত। পাহাড়গুলো আসামের এবং মিয়ানমারের আরাকান পাহাড়ের সমগোত্রীয় এ পাহাড়গুলো বেল পাথর, সেল পাথর এবং কর্দম দ্বারা গঠিত। এ অঞ্চলের পাহাড় গুলোর গড় উচ্চতা 610 মিটার বা (২০০০ ফুট বিখ্যাত সাজেক উপত্যকা রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত।
উত্তর, উত্তর-পূর্ব অঞ্চল
সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা অঞ্চলে অবস্থিত। পাহাড়ের উচ্চতা ২৪৪ মিটারের বেশি নয়। স্থায়ীভাবে ঢিলা নামে পরিচিত।

প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূ

বাংলাদেশের মোট ভূমির প্রায় ৮% এলাকা নিয়ে এই ভূমি গঠিত। প্লাইস্টোসিনকালের (আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বে) এসব সোপান গঠিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। সোপানগুলো হলঃ-
বরেন্দ্রভূমিঃ- রাজশাহীর উত্তরাংশ , বগুড়ার পশ্চিমাংশ, রংপুর ও দিনাজপুরের কিছু অংশ নিয়ে বরেন্দ্রভূমি গঠিত। আয়তন প্রায় ৯,৩২৫ বর্গ কিলোমিটার।
মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়ঃ- টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায় মধুপুর এবং গাজীপুর জেলায় ভাওয়ালের গড় অবস্থিত।
লালমাই পাহাড়ঃ- কুমিল্লা জেলায় অবস্থিত। পাহাড়টির গড় উচ্চতা 21 মিটার।

সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি

সমগ্র বাংলাদেশের প্রায় ৮০ শতাংশ ভূমি নদী বিধৌত এক বিস্তীর্ণ সমভূমি। এই প্লাবন সমভূমির আয়তন প্রায় ১,২৪২৬৬ বর্গ কিলোমিটার । এ সমভূমি বাংলাদেশের উত্তর অংশ থেকে উপকূলের দিকে ক্রমনিম্ন । সুন্দরবন অঞ্চল প্রায় সমুদ্র সমতলায় অবস্থিত। সমুদ্র সমতল থেকে বাকি অঞ্চলগুলো যেমন দিনাজপুর উচ্চতা 37. 50 মিটার, বগুড়ার উচ্চতা ২০ মিটার, ময়মনসিংহের উচ্চতা 18 মিটার এবং নারায়ণগঞ্জ ও যশোরের উচ্চতা ৮ মিটার।



এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url